ডেস্ক রিপোর্ট : কালবৈশাখী ঝড়ে বৃহস্পতিবার রাতে নীলফামারীতে মা-মেয়েসহ সাতজন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে জলঢাকায় তিনজন ও ডোমারে চারজন নিহত হয়েছেন।
জলঢাকা থানার ওসি মোস্তাফিজার রহমান ও ডোমার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. উম্মে ফাতিমা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহতরা হলেন, ডোমার উপজেলার গোমনাতি ইউনিয়নের গণি মিয়া (৪০), কেতকিবাড়ী ইউনিয়নের আফিজার রহমান (৪০), ভোগদাবড়ী ইউনিয়নের খোদেজা বেগম (৫০) ও জমিরুল ইসলাম (১২)। এছাড়া জলঢাকা উপজেলার ধর্মপাল খুচিমাদা গ্রামের আলমের স্ত্রী সুমাইয়া (৩০) ও ৩ মাস বয়সী মেয়ে মনি এবং পূর্ব শিমুলবাড়ী গ্রামের মমিনুর রহমানের ছেলে আশিকুর রহমান (২২)।
ডিমলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুন নাহার বলেন, ঝড়ে ডিমলা, ডোমার ও জলঢাকা উপজেলার শত শত হেক্টর রোপা আমন ধান ঝড়ে পরছে। সড়কে গাছ ভেঙে পড়ায় যোগযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। সেই সঙ্গে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। ক্ষতিগ্রস্থ এলাকার তালিকা তৈরি করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
সব খবর/ নীলফামারী/ ১১ মে ২০১৮/ লিটন